Vivo Y19e দাম বাংলাদেশ ও স্পেসিফিকেশন (মার্চ ২০২৫)

 Vivo Y19e ফুল রিভিউ (বাংলায়)

Vivo Y19e

Vivo Y19e

Vivo Y19e স্পেসিফিকেশন ও দাম (মার্চ ২০২৫)

মূল্য:

বাংলাদেশে দাম: আনুমানিক ১২,০০০ টাকা (৪GB র‍্যাম + ৬৪GB স্টোরেজ)

লঞ্চ ও নেটওয়ার্ক

ঘোষণা: মার্চ ২০২৫

অবস্থা: উপলব্ধ, মুক্তি ২০ মার্চ ২০২৫

নেটওয়ার্ক: GSM / HSPA / LTE

২জি: GSM 850 / 900 / 1800 - SIM 1 & SIM 2

৩জি: HSDPA 850 / 900 / 2100

৪জি: 1, 3, 5, 7, 8, 20, 28, 38, 40, 41

স্পিড: HSPA, LTE

বডি

মাত্রা: তথ্য নেই

ওজন: তথ্য নেই

বডি মেটেরিয়াল: গ্লাস ফ্রন্ট, প্লাস্টিক ব্যাক, প্লাস্টিক ফ্রেম

সিম: ডুয়াল সিম (Nano-SIM, ডুয়াল স্ট্যান্ডবাই)

নিরাপত্তা: IP64 (ধুলা ও পানিরোধী)

মিলিটারি স্ট্যান্ডার্ড: MIL-STD-810H (টেকসই বডি)

ডিসপ্লে

প্রযুক্তি: IPS LCD, 90Hz, 1000 nits (HBM)

আকার: 6.74 ইঞ্চি

রেজোলিউশন: 720 x 1608 পিক্সেল

পারফরম্যান্স ও হার্ডওয়্যার

অপারেটিং সিস্টেম: Android 14, Funtouch 14

চিপসেট: Unisoc T7225

সিপিইউ: তথ্য নেই

জিপিইউ: তথ্য নেই

মেমরি

মেমরি কার্ড: microSDXC (ডেডিকেটেড স্লট)

ইন্টারনাল স্টোরেজ: 64GB

র‍্যাম: 4GB

ক্যামেরা

প্রধান ক্যামেরা (ব্যাক ক্যামেরা)

ডুয়াল ক্যামেরা সেটআপ:

১৩MP

০.০৮MP (ডেপথ সেন্সর)

ফিচার: LED ফ্ল্যাশ, প্যানোরামা

ভিডিও: 1080p@30fps

সেলফি ক্যামেরা

একক ক্যামেরা: ৫MP, f/2.2

ভিডিও: হ্যাঁ, 1080p@30fps

সাউন্ড

লাউডস্পিকার: হ্যাঁ, ডুয়াল স্পিকার

৩.৫ মিমি হেডফোন জ্যাক: হ্যাঁ

সংযোগ ব্যবস্থা

WLAN: Wi-Fi 802.11 a/b/g/n/ac, ডুয়াল-ব্যান্ড

Bluetooth: 5.2, A2DP, LE

GPS: GPS, GLONASS, GALILEO, BDS, QZSS

NFC: না

FM রেডিও: হ্যাঁ

USB: USB Type-C 2.0, OTG

ইনফ্রারেড পোর্ট: না

সেন্সর ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা

ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর: সাইড-মাউন্টেড

অন্যান্য সেন্সর: অ্যাক্সিলেরোমিটার, প্রক্সিমিটি, কম্পাস

ব্যাটারি

ধরন: নন-রিমুভেবল Li-Ion

ক্ষমতা: ৫৫০০mAh

চার্জিং: ১৫W ফাস্ট চার্জিং

অতিরিক্ত তথ্য

প্রস্তুতকারক: Vivo

উৎপাদিত দেশ: চীন

রঙ: Majestic Green, Titanium Silver

---

প্রশ্ন ও উত্তর (Vivo Y19e সম্পর্কে বিস্তারিত বিশ্লেষণ)

এই ফোন কবে রিলিজ হয়েছে?

Vivo Y19e ২০ মার্চ ২০২৫-এ মুক্তি পেয়েছে।

Vivo Y19e-এর দাম কত?

বাংলাদেশে আনুমানিক ১২,০০০ টাকা (৪GB/৬৪GB)

এই ফোনে কত র‍্যাম ও স্টোরেজ রয়েছে?

এটি ৪GB RAM ও ৬৪GB ইন্টারনাল স্টোরেজ নিয়ে এসেছে।

মাইক্রোএসডি কার্ড ব্যবহার করে স্টোরেজ বাড়ানো সম্ভব।

এই ফোনের ডিসপ্লে কেমন?

এটি ৬.৭৪ ইঞ্চির IPS LCD ডিসপ্লে ব্যবহার করে।

৯০ হার্টজ রিফ্রেশ রেট সমর্থন করে, তাই স্ক্রলিং মসৃণ হবে।

সর্বোচ্চ ১০০০ নিটস ব্রাইটনেস থাকায় রোদেও ভালো দেখা যাবে।

এই ফোনের পারফরম্যান্স কেমন?

Unisoc T7225 চিপসেট ব্যবহৃত হয়েছে।

দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য ভালো, তবে ভারী গেমিং বা মাল্টিটাস্কিংয়ে সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে।

ক্যামেরা সেটআপ কেমন?

১৩MP প্রাইমারি ক্যামেরা ও ০.০৮MP ডেপথ সেন্সর রয়েছে।

সেলফি ক্যামেরা ৫MP এবং ভিডিও রেকর্ডিং ১০৮০p@৩০fps পর্যন্ত সমর্থন করে।

সাধারণ ফটোগ্রাফির জন্য উপযুক্ত, তবে উন্নত ক্যামেরা অভিজ্ঞতার জন্য সীমাবদ্ধ হতে পারে।

এই ফোন কি ৫জি সমর্থন করে?

না, এটি শুধুমাত্র ৪জি/৩জি/২জি সমর্থন করে।

ব্যাটারি ব্যাকআপ কেমন?

৫৫০০mAh ব্যাটারি থাকার কারণে দীর্ঘ সময় ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।

১৫W ফাস্ট চার্জিং থাকায় দ্রুত চার্জ হবে।

এই ফোনে কোন কোন সেন্সর রয়েছে?

সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর

অ্যাক্সিলেরোমিটার, প্রক্সিমিটি, কম্পাস

এই ফোন কোথায় তৈরি হয়েছে?

Vivo Y19e চীনে তৈরি হয়েছে।

---

কেন কিনবেন? (Vivo Y19e কেনার কারণ)

বাজেটের মধ্যে ভালো ডিজাইন ও বিল্ড কোয়ালিটি।

IP64 সার্টিফিকেশন থাকায় ধুলা ও পানিরোধী।

৯০Hz রিফ্রেশ রেট ডিসপ্লে, যা স্ক্রলিং ও ব্রাউজিংয়ে মসৃণ অভিজ্ঞতা দেবে।

বড় ৫৫০০mAh ব্যাটারি, যা পুরো দিন ধরে চলবে।

সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর দ্রুত আনলক করার সুবিধা দেবে।

FM রেডিও সমর্থন করে, যা অনেক ফোনে আর দেখা যায় না।

---

আমাদের মতামত

Vivo Y19e মূলত এন্ট্রি-লেভেল বাজেট স্মার্টফোন, যা স্বাভাবিক ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট ভালো। যারা বেশি বাজেট ছাড়াই বড় ডিসপ্লে, ভালো ব্যাটারি ও ৪জি কানেক্টিভিটি চান, তাদের জন্য এটি ভালো অপশন হতে পারে। তবে, যারা উন্নত পারফরম্যান্স ও ক্যামেরা এক্সপেরিয়েন্স চান, তারা হয়তো আরও ভালো অপশন খুঁজতে পারেন।

আপনার কি এই ফোন কেনা উচিত?

যদি আপনার বাজেট ১২,০০০ টাকার মধ্যে হয় এবং আপনি একটি নির্ভরযোগ্য, লম্বা ব্যাটারি ব্যাকআপ ও ভালো ডিসপ্লে সহ ৪জি ফোন চান, তাহলে Vivo Y19e একটি ভালো পছন্দ হতে পারে।

Previous Post Next Post